গত ১৭ সেপ্টেম্বর দৈনিক সকালের কক্সবাজার, আপন কন্ঠ,সৈকতসহ বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত “ঈদগাঁওতে ফানির্চার দোকানে তান্ডব চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলিল পত্র লুটের অভিযোগ” শীর্ষক সংবাদটি আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে। উল্লেখিত সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উধোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা। সংবাদে আমাদের নাম দেখে হতবাক হয়েছি।মুল কথা হচ্ছে অভিযোগকারী রুস্তম আলীর সাথে আমাদের দীর্ঘদিনের জমির বিরোধ রয়েছে। এ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে আদালতে একটি মিথ্যা ও সাজানো মামলা দায়ের করেন।বিষয়টি আমাদের নজরে আসলে তার কাছ থেকে মামলার বিষয়টি জানতে চেয়েছিলাম মাস খানেক আগে।এর অযুহাত তুলে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও তান্ডব চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র, দলিল,খতিয়ানাদী লুট করেছে মর্মে পুনরায় আমাদের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় আরো একটি হয়রানি মুলক অভিযোগ দায়ের করেন। প্রকৃতপক্ষে ঐদিন রাতে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের তান্ডব হামলার ঘটনা ঘটেনি যা ঐ মার্কেটের মালিক পুত্র সায়েমসহ আরো ৫ দোকানদার অবগত আছেন।তারা আমাদের জানিয়েছেন ঐদিন রাতে তাদের দোকানেরও তালা ভাঙচুর করেছে কে বা কারা।তবে এসময় কিছুই লুটপাট ও চুরি হয়নি তাদের।এমন কি অভিযোগকারী রুস্তম আলীর দোকান থেকে একটি হেডফোন ও গাছের ফিট ও ইঞ্চি লেখার অপর একটি সিগারেটের খালী প্যাকেট নিয়ে গিয়েছিল বলে পার্শ্ববর্তী দোকানদারদের জানিয়েছিল রুস্তম । কিন্তু এ ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রভাবিত করতে ২ দিন পর সদর মডেল থানায় হয়রানির করার কু-মানসে আরো একটি মিথ্যা সাঁজানো অভিযোগ দায়ের করেন।উক্ত রুস্তম আলী অভিযোগে যে সমস্ত গল্পকাহিনী তুলে ধরে অভিযোগ দায়ের করেছে তা সম্পর্ন সাঁজানো।মুলত তিনি আমাদের খতিয়ানভুক্ত জমি আত্বসাৎ করার লক্ষ্যে এসব করে যাচ্ছে। এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী
নজরুল ইসলাম হুমায়ন প্রকাশ হুমায়ন আহমদ, পিতা মৃত আবদুল হালিম প্রকাশ আবুল হাসেম, মহি উদ্দীন পিতা আবদুল মতলব, মোঃ বাবুল,জাহেদুল পিতা-এহছানুল হক,ইকবাল বাহার,শামশুল আলম, পিতা – হাফেজ আহমদ।
সর্ব সাং চরপাড়া উত্তর লরাবাগ ইসলামাবাদ,সদর কক্সবাজার।
প্রতিবেদকের বক্তব্যঃ বাদীর স্বাক্ষরিত অভিযোগ নামার পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে।এবং ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এ ধরনের ঘটনার কোন সত্যতা পাওয়া যায়নি।